২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় সাপের উপদ্রবে উদ্বিগ্ন ,১ মাসে সদর হাসপাতালে দামুড়হুদার ১ জনসহ মৃত্যু ৪, চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে ৪৮

চুয়াডাঙ্গায় সাপের উপদ্রবে উদ্বিগ্ন ,১ মাসে সদর হাসপাতালে দামুড়হুদার ১ জনসহ মৃত্যু ৪, চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে ৪৮

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গা জেলায় সাপের উপদ্রব দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। গত জুলাই মাসে সাপে কামড়ানো ৪৮ রোগী চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। বিপরীতে চিকিৎসা সেবা নিতে এসে চিকিৎসারত অবস্থায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে জেলার ৩টি উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ জন সাপে কামড়ানো রোগী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ১ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৪৮ জন সাপে কামড়ানো রোগী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তার মধ্যে পুরুষ ২৫ জন ও নারী ২৩ জন। মারা গেছে ৪ জন। জেলার দামুড়হুদা, আলমডাঙ্গা ও জীবননগর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে মোট ২০ জন সাপে কামড়ানো রোগী প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।সাপের কামড়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, ৪ জুলাই ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের শওকতের ছেলে হালিম, ৮ জুলাই চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার নুরনগর গ্রামের চান্দু ফকিরের ছেলে নাজমুল,২৪ জুলাই আলমডাঙ্গা উপজেলার নওলামারী গ্রামের জোসনা বেগম ও ২৮ জুলাই দামুড়হুদা উপজেলার আকন্দবাড়ীয়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক। চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, সাপে কামড়ানোর পর রোগীকে দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে আনতে হবে। চিকিৎসক যদি মনে করেন বিষধর সাপে কামড় দিয়েছে, তাহলে সেই রোগীকে অ্যান্টিভেনম ভ্যাকসিন দিবে। বর্তমানে জেলার হাসপাতাল গুলোতে পর্যাপ্ত অ্যান্টিভেনম ভ্যাকসিনের মজুদ রয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019